Latest Post
92 অন্যান্য 51 অর্থনীতি 24 আইন ও আদালত 76 আন্তর্জাতিক 613 এক ঝলক 3 কক্সবাজার 1 কবিতা 22 কিশোরগঞ্জ 4 কুড়িগ্রাম 6 কুমিল্লা 1 কুষ্টিয়া 3 কৃষি 107 কৃষি ও প্রকৃতি 10 ক্রিকেট 1 খাগড়াছড়ি 73 খেলাধুলা 49 গণমাধ্যম 12 গাইবান্ধা 1 গাজীপুর 17 চট্টগ্রাম 5 চাঁদপুর 5 চাঁপাইনবাবগঞ্জ 2 চুয়াডাঙ্গা 14 জয়পুরহাট 1 জাতীয় 3 জামালপুর 1 জোকস 6 ঝনিাইদহ 246 ঝালকাঠি 12 ঝিনাইদহ 4 টাঙ্গাইল 44 ঠাকুরগাঁও 39 ঢাকা 1 থী 4 দিনাজপুর 4807 দেশজুড়ে 42 ধর্ম 3437 নওগাঁ 14 নাটোর 2 নারায়ণগঞ্জ 1 নিহত ২ 1 নীলফামারীর 2 নেত্রকোনা 1 নোয়াখালী 3 পঞ্চগড় 4 পিরোজপু 2 প্রকৃতি 2807 প্রথম পাতা 23 প্রবাস 1 ফরিদপুর 17 ফিচার 8 ফুটবল 1 ফেনী 94 বগুড়া 2 বলিউড 58 বাগমারা 84 বিএমএসএফ 31 বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 53 বিনোদন 51 বেনাপোল 2 ব্রাক্ষণবাড়িয়া 1 ব্রাহ্মণবাড়িয়া 51 ভিডিও 18 ভোলা 8 ভ্রমণ 59 ময়মুনসিংহ 1 মাগুরা 1 মাদারীপু 2 মাদারীপুর 1 মানিকগঞ্জ 1 মেহেরপুর 495 যশোর 5 রংপুর 103 রাজনীতি 3 রাজবাড়ী 95 রাজশাহী 3 লক্ষ্মীপুর 24 লাইফস্টাইল 2 লালমনিরহা 41 শিক্ষা 1 শ্রীপুর 891 সকল জেলা 2 সাতক্ষীরা 9 সিরাজগঞ্জ 3 সিলেট 63 সুনামগঞ্জ 31 স্বাস্থ্য 4 হবিগঞ্জ 1 হলিউড 10 bmsf

মহামারি শেষ হলে সৌদি যেতে পারবেন ছুটিতে থাকা প্রবাসীরা
 
সৌদি আরবের বাইরে থাকা প্রবাসীদের পুনরায় দেশটিতে প্রবেশ করার প্রক্রিয়া করোনভাইরাস মহামারি সংকট শেষ হওয়ার পরে শুরু হবে বলে জানিয়েছে দেশটির পাসপোর্ট অধিদফতর জেনারেল (জাওয়াজাত)।

মঙ্গলবার জাওয়াজাতের এক টুইটার বার্তার বরাত দিয়ে দেশটির ইংরেজি দৈনিক সৌদি গেজেট এ সম্পর্কিত সংবাদ প্রকাশ করে। খবরে বলা হয়, বর্তমানে সৌদির বাইরে রয়েছে এবং যাদের এক্সিট রি-এন্ট্রি ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে, এমন একাধিক প্রবাসীর প্রশ্নের জবাবে জাওয়াজাত (পাসপোর্ট অধিদফতর) এ কথাগুলো বলেছে।

জাওয়াজাত পুনঃপ্রকাশ করার মাধ্যমে ঘোষণা করেছে যে, সৌদি আরব ছেড়ে যাওয়া প্রবাসীদের ফিরে আসার বিষয়টি মহামারিটি শেষ হওয়ার পরে এবং বৈধ পুনঃপ্রবেশ ভিসা পাওয়ার প্রক্রিয়া অনুসারে হবে।

জাওয়াজাত আরও জানায় যে, এ বিষয়ে নতুন কোনো সিদ্ধান্ত বা নির্দেশনা থাকলে তাদের আনুষ্ঠানিক চ্যানেলের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।

উল্লেখ্য, জাওয়াজাত আগে থেকে নিশ্চিত করেছিল যে, এ সম্পর্কিত পরিষেবা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আবশার অ্যাপ এবং মুকিম অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে অব্যাহত রয়েছে।


সব কাজ মধ্যমপন্থায় করতে যা বলেছেন বিশ্বনবি
প্রত্যেক কাজেই মধ্যম পন্থা অবলম্বন করার গুরুত্ব ইসলামে অনেক বেশি। যে কোনা কাজে বাড়াবাড়ি কিংবা ছাড়াছাড়ি ইসলামে কোনো স্থান নেই। বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সব কাজে মধ্যমপন্থা বজায় রাখার উপর জোর তাগিদ দিয়েছেন।

শারীরিক পরিশ্রমে, মস্তিষ্কের পরিচালনায়, স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে, পানাহারে, ঘুম ও বিশ্রামে, দুঃখ-কষ্টে, হাসি-খুশিতে, আনন্দ-উল্লাসে ও ইবাদত-বন্দেগিতে, চলাফেরা ও কথা-বার্তাসহ সার্বিক দিক থেকেই বাড়াবাড়ি-ছাড়াছাড়ি না করে মধ্যমপন্থা বজায় রেখে কাজ করাই হাদিসের নির্দেশনা এবং মুমিনের অন্যতম গুণ।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজেও সব কাজে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করতেন। তিনি উম্মতে মুহাম্মাদিকেও মধ্যমপন্থা বজায় রেখে এভাবে কাজ করার তাগিদ দিয়েছেন। হাদিসে এসেছে-
‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, 'সচ্ছল অবস্থায় মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা কতইনা সুন্দর! দারিদ্র্যের সময় মধ্যমপন্থা অবলম্বন করা কতইনা ভালো! ইবাদত-বন্দেগিতে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করা কতইনা উত্তম!' (মুসনাদে বাযযার, কানজুল উম্মাল)

প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কত সুন্দর হেকমতপূর্ণ ভাষায় সংক্ষেপে উম্মতে মুহাম্মাদিকে মধ্যমপন্থা অবলম্বনের নসিহত পেশ করেছেন।

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত দুনিয়ার যাবতীয় কাজে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করা। চাই তা ইবাদত- বন্দেগি হোক কিংবা দুনিয়ার জীবনের সংসার ধর্মের কাজ হোক কিংবা ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনের কাজ হোক।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করে হাদিসের নির্দেশনা মেনে আমল-ইবাদতসহ সব কাজ করার তাওফিক দান করুন। উত্তম জীবন-যাপন ও ইবাদত-বন্দেগিতে বাড়াবাড়ি ও ছাড়াছাড়ি থেকে বিরত থাকার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সুপ্রিম কোর্টসহ দেশের সকল আদালত খুলে দেয়ার দাবি

অবিলম্বে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিমকোর্টসহ সকল আদালতের নিয়মিত কার্যক্রম (কোর্ট) শুরুর দাবিতে মানববন্ধন করেছেন সুপ্রিমকোর্টের কয়েকজন আইনজীবী। বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে সাধারণ আইনজীবী পরিষদের ব্যানারে এই মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

পরিষদের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মোমতাজউদ্দিন আহমদ মেহেদীর নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের বেশ কয়েকজন আইনজীবী এ মানববন্ধন ও সমাবেশে অংশ নেন।

এর আগে গত ২১ জুন যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে বাংলাদেশের ৬০ হাজার আইনজীবীর জীবন-জীবিকার স্বার্থে সুপ্রিম কোর্টসহ দেশের সকল আদালতের নিয়মিত কোর্ট চালু করে দিতে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন আইনজীবী মেহেদী।

আবেদনে বলা হয়েছিল, গত ১৩ মার্চ থেকে সুপ্রিম কোর্ট এবং ২৬ মার্চ থেকে দেশের সকল আদালতের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। বিগত তিন মাস আইনজীবীরা নিয়মিত কোর্ট করতে না পারায় অধিকাংশ আইনজীবী চরম অর্থ সংকটে পড়েছেন এবং বিচারপ্রার্থী জনগণের চাপ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছেন। ইতোমধ্যে সরকার ভার্চুয়াল বিচার ব্যবস্থা চালু করেছে। বাংলাদেশের ৯৫% আইনজীবীর প্রশিক্ষণ না থাকায় ও ইন্টারনেট সুবিধার অভাবে ভার্চুয়াল কোর্টে মামলা করতে পারছেন না। অধিকাংশ আইনজীবীর সঞ্চিত টাকা নেই। করোনা একটি দীর্ঘ মেয়াদি বৈশ্বিক সমস্যা। কোভিড- ১৯ কতদিন স্থায়ী হবে তা কেউই জানে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বিশেষজ্ঞদের মতে মানব জাতিকে দীর্ঘদিন ধরে করোনা মোকাবিলা করেই টিকে থাকতে হবে। প্রয়োজন সচেতনতা ও সাবধানতা। জীবন তো আর থেমে থাকতে পারে না এবং জীবিকা ছাড়া জীবন অচল।

গাছ দিয়ে তৈরি করা হলো গাছবাড়ি

বনের মধ্যে হাতির পাল। মানুষ দেখে পালিয়ে যায় ময়ূর। শাল-পলাশ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। ঢেউ খেলানো লালমাটিতে বিছিয়ে আছে শুকনো পাতা। যেদিন আকাশে চাঁদ ওঠে, পুরো অঞ্চল ভেসে যায় জ্যোৎস্নায়। এমনই এক জায়গার নাম পুরুলিয়ার মাঠাবুরু। সেখানে গড়ে উঠেছে গাছবাড়ি পর্যটন কেন্দ্র।

জানা যায়, ভারতের বরাভূম স্টেশন থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে ‘কোকুবুরু’ আর ‘মাঠাবুরু’ নামে দুটি পাহাড়। বন-পাহাড়ি পথে নেমে যেতে হবে গাড়ি থেকে। বনের ভেতর দিয়ে সামান্য এগোতেই চোখে পড়বে ‘টংবাড়ি’। গাছবাড়ির এমনই নাম এখানে। বাড়িগুলো সব গাছের উপর। তাই হয়তো এমন নাম।

২০১৬ সালে কলকাতার বরুণ ভট্টাচার্য ও গোবিন্দপুরের সুজিত কুমার বানজারা ক্যাম্পে এসে গাছবাড়ির পরিকল্পনা করেন। এ পরিকল্পনা সম্পর্কে বরুণ ভট্টাচার্য বলেন, ‘স্থানীয় আদিবাসীদের থেকেই নামটি শেখা। গাছের মাথায় মাচা বেঁধে, সেখান থেকেই ফসল পাহারা দেন তারা। হাতি বা বুনো শুয়োর ঢুকলে ক্যানেস্তারা বাজান। রাতের পর রাত সেই মাচাতেই কাটান। আদিবাসীরা এ মাচাকে বলেন ‘টংবাড়ি’।

পর্যটকরা জানান, গাছবাড়ির আকর্ষণ হলো গা-ছমছমে অ্যাডভেঞ্চার। রাতের বেলা বন্য পরিবেশে গাছবাড়িতে রাত কাটানো মানে আজীবনের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে নেওয়া। এখানে অ্যাডভেঞ্চারের সুযোগ অনেক। বন, পাহাড়—সবই এখানে উজাড় করে সাজিয়ে রেখেছে প্রকৃতি।

স্থানীয়রা জানান, মায়ানমারের গাছবাড়ির আদলে বাড়িগুলো তৈরি হয়েছে গাছের ক্ষতি না করেই। ঘরগুলো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। তবে ভোরে পাখির ডাকে ঘুম ভাঙার সুযোগ রয়েছে। জানালা খুলতেই শীতের হাড়কাঁপানো হাওয়া আর মিষ্টি রোদ স্বাগত জানাবে। শহুরে দূষণ থেকে অনেক দূরে এক টুকরো অবসর যেন গাছবাড়ি।

টংবাড়ি ছাড়াও তাঁবুতে রাত কাটানোর সুযোগ রয়েছে। তাঁবুর ভেতরেই আছে এয়ারকুলার, রেফ্রিজারেটর, ফোল্ডিং চেয়ার ও হেডল্যাম্প। এর সঙ্গে ক্যাম্পের ভেতরেই মিলবে বার্মা ব্রিজ, নেট ক্লাইম্বিংয়ের সুযোগ। চাইলে শিখে নিতে পারেন রক ক্লাইম্বিং বা র্যা পেলিং। বন্য পথ ধরে বেরিয়ে পড়তে পারবেন সাইকেলে।

কখনো পাতা-নাচের আসর বসে ক্যাম্পের ভেতরেই। খাওয়া-দাওয়া একসঙ্গেই। তারপর কেউ উঠে পড়বেন টংবাড়ির মাথায়, কেউ থাকবেন তাঁবুতে। এ ছাড়া গাছে ঝোলানো দড়ির বিছানা বা খাটিয়ায় শুয়েও কাটিয়ে দিতে পারেন রাত। তবে, বেশি রাতে ক্যাম্পের বাইরে যাওয়া যাবে না। বন্য জন্তুর ভয়ও কিন্তু কম নয়।
পুরুলিয়ার মাঠাবুরু পাহাড়ে বরুণের গাছবাড়িতে গ্রীষ্মকাল ছাড়া যেকোনো সময় যাওয়া যায়। তবে বসন্তকাল অবশ্যই সেরা সময়।

করোনা সংকটে চট্টগ্রামের পাশে এ জনপদের সন্তানেরা

আবু আজাদ: দেশে গত মার্চে করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণ শুরুর পর মে মাসে চট্টগ্রামের পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হতে শুরু করে। জ্বর, শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে ঘুরে মৃত্যুর খবর আসতে শুরু করে প্রতিদিনই। এর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি স্লোগান ওঠে— ‘শ্বাস নিতে চায় চট্টগ্রাম’। সেই স্লোগান ছুঁয়ে যায় সাত সাগর আর তেরো নদীর ওপারে থাকা এ মাটির সন্তানদেরও। তাই তো দেশের মানুষকে রক্ষায় অস্ট্রেলিয়া-যুক্তরাষ্ট্র থেকেও সহায়তার হাত বাড়িয়েছেন তারা। চট্টগ্রামের জন্য ‘অক্সিজেন’ জোগান দিতে বিশাল পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছেন এ জনপদের সন্তানরা।

সম্প্রতি ‘চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ অ্যালামনাই অব নর্থ আমেরিকা’র সাবেক সভাপতি ডা. বি এম আতিকুজ্জামানের ডাকে সাড়া দিয়ে এক অনলাইন বৈঠকে নিজেদের চলমান কার্যক্রম ও পরিকল্পনার এসব বিষয়ে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক ও অ্যালামনাইয়ের সদস্যরা। চলমান করোনাভাইরাস মহামারিতে চট্টগ্রামের মানুষের প্রয়োজনীয়তা জানতে ও তাদের পাশে দাঁড়াতে পরামর্শমূলক এ ভার্চুয়াল বৈঠকের আয়োজন করা হয়।

বি এম আতিকুজ্জামানের সঞ্চালনায় বৈঠকে অংশ নেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. শামীম হাসান, আমেরিকায় বাংলাদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. জিয়া করিম ও অনলাইন নিউজপোর্টাল জাগো নিউজের নিজস্ব প্রতিবেদক আবু আজাদ।

বৈঠকে ডা. বি এম আতিকুজ্জামান বলেন, এই মুহূর্তে দেশে করোনার একটি হটস্পট চট্টগ্রাম। সেখানে এ পর্যায়ে সংক্রমণ মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। প্রতিদিনের খবরই আমরা চট্টগ্রামের দুরবস্থার বিষয়ে শুনছি। এ অবস্থায় ‘চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ অ্যালামনাই অব নর্থ আমেরিকা’ অতি সম্প্রতি চট্টগ্রামের জন্য অক্সিজেন কনসেনট্রেটর, এইচএফএনসি, ন্যাজাল ক্যানোলা, পালস অক্সিমিটার পাঠানোর পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রথম চালান পৌঁছে যাবে শিগগিরই। আমাদের লক্ষ্য কম করে হলেও একশ কনসেনট্রেটর। ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অস্ট্রেলিয়া অ্যালামনাই এগিয়ে এসেছে। এছাড়া আমেরিকা থেকে ডা. শাহিন, ডা. জিয়া করিম, ডা. পারভেজ, ডা. মিশকাত এ লক্ষ্যে অর্থ সংগ্রহ করেছেন। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ অ্যালামনাই অব নর্থ আমেরিকাও তার কাজ শুরু করেছে।

এ সময় চট্টগ্রামের বর্তমান করোনা পরিস্থিতি তুলে ধরেন অনলাইন নিউজপোর্টাল জাগো নিউজের নিজস্ব প্রতিবেদক আবু আজাদ। তিনি জানান, গত ২৬ মার্চ চট্টগ্রামে করোনা পরীক্ষা শুরুর পর ৩ এপ্রিল প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর পরের ৪০ দিনে চট্টগ্রামে করোনা রোগীর সংখ্যা ছিল ১০৫ জন। কিন্তু পরের ৪৬ দিনে সে সংখ্যা বেড়েছে ছয় হাজারের বেশি। এছাড়া করোনা পরীক্ষা ছাড়াই অনেক রোগী মারা যাচ্ছে জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে। নগরে মরদেহ দাফন ও দাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর হিসাবে করোনা পরিস্থিতি শুরুর পর তারা প্রায় ৬০০ মানুষের মরদেহ দাফন বা দাহ করেছেন। অথচ সিভিল সার্জন অফিসের হিসাবে সেদিন পর্যন্ত করোনায় মৃতের সংখ্যা মাত্র ১৩০!

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. শামীম হাসান বলেন, আমি সম্মানিত বোধ করছি আমাকে এখানে ডাকার জন্য। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে রয়েছেন অ্যালামনাই ও আমাদের সোনার সন্তানরা। তাদের মন আমাদের জন্য কাঁদে। তারা আমাদের জন্য চিন্তা করেন। বিভিন্নজনের সাথে কথা বলে আমরা এটা উপলব্ধি করতে পেরেছি। তাদের এই ভালোবাসা বুকে ধারণ করে আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব আমি সুচারুভাবে সম্পন্ন করার চেষ্টা করছি।


করোনায় চমেক হাসপাতালের পরিস্থিতি তুলে ধরে তিনি বলেন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একজন সুদক্ষ পরিচালক রয়েছেন। তার অধীনে চিকিৎসকরা সেবা দিয়ে থাকেন। করোনা সংক্রমণ শুরুর আগে আমাদের ৪৪টি ডিসিপ্লিনে রোগীদের সেবা দিয়ে আসছিলাম। যখন করোনা সংক্রমণ ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করলো তখন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা ইউনিট তৈরি না করে আর থাকতে পারিনি। আপনারা জানেন যে, কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে শুরু করে, ফেনী, কুমিল্লা ও পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলার রোগী, অর্থাৎ প্রায় সাড়ে তিন থেকে চার কোটি মানুষ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সেবা নিয়ে থাকেন। তাদের সুরক্ষার জন্য চমেকে আমরা প্রথমে করোনা রোগীদের চিকিৎসাসেবা দেয়া নিয়ে সতর্ক ছিলাম। কিন্তু পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ১০০ শয্যার করোনা ইউনিট করা হয়। পরে আরও একটি ওয়ার্ড নিয়ে ১৫০ শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখানে প্রায় ২০০ রোগী থাকে ফ্লোরিংসহ। আরও একটি ওয়ার্ড করোনা রোগীদের দেয়ার জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে।

অধ্যক্ষ শামীম হাসান বলেন, আমরা পর্যালোচনা করে দেখতে পাই, এর ব্যবস্থাপনার জন্য যা যা লাগে, প্রথমে রোগ শনাক্তকরণ, পরে তার সাপোর্ট। সাপোর্টে আমরা সিমটমেটিক ট্রিটমেন্টগুলো দিয়ে থাকি। সাথে তার কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করি। আমাদের পোর্টেবল এক্সরে আছে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একটি আলাদা অক্সিজেন প্ল্যান্ট রয়েছে। সে প্ল্যান্টের মাধ্যমে আমরা হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে সেন্ট্রাল অক্সিজেন লাইন স্থাপন করেছি।

নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে তিনি বলেন, করোনা সংক্রমণ শুরুর পর আমরা যখন প্র্যাকটিক্যালি মাঠে নামলাম তখন দেখলাম এ সমস্ত রোগীর অক্সিজেন সার্কুলেশন কমে যায়। অক্সিজেন গ্রহণ করার এক ধরনের প্রক্রিয়া, সেখানে ফুসফুসে এক ধরনের সমস্যা হয়। সে কারণে একটি বিশেষ ব্যবস্থায় তাকে অনেক বেশি পরিমাণ অক্সিজেন (প্রতি মিনিটে ৩০ থেকে ৬০ লিটার) দিতে হয়।’

হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা বাঁচাতে পারে হাজার জীবন
শামীম হাসান বলেন, ঈদের দিন রুমী নামে একজন ডাক্তার মারা যান। তিনি মা ও শিশু হাসপাতালে কাজ করতেন। সেখানে তার একটি হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা ছিল। ওই ক্যানোলাসহ তাকে চমেক হাসপাতালে আনা হয়েছিল। ডা. রুমী মারা যাওয়ার পর অর্থোপেডিক্সের একজন ডা. সহযোগী অধ্যাপক ছমিরুল তখন অসুস্থ, একদম খুব খারাপ অবস্থায় পড়েছিল। পরে রুমীর সেই হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা দিয়ে তাকে বাঁচিয়ে তোলা হয়। সে সময় যদি রুমীর হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা না পেতাম তাহলে ডা. ছমিরুলকেও বাঁচানো সম্ভব ছিল না।

তিনি বলেন, তখন আমাদের টনক নড়লো, হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা জিনিসটা কী, তখন থেকে এটা নিয়ে আমরা মাথা ঘামালাম। দেখলাম যে আমাদের দেশে তিন থেকে সাত লাখ টাকার মধ্যে বিভিন্ন ক্যাটাগরির হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা পাওয়া যাচ্ছে। এ অবস্থায় আমরা ডাক্তাররাই চিন্তা করলাম প্রতিজনে ২০-৩০ হাজার টাকা দিয়ে ৭০ লাখ টাকার মত হয়, এটা নিয়ে আমরা কেনার পরিকল্পনা করলাম। কিন্তু সচিব মহোদয় বললেন, তোমরা সরকারের ওপর ডিপেন্ড না করে নিজেরা কিনছো, এটা খারাপ দেখাবে। তাই আমরা এটা বাদ দিলাম। পরে বাজার যাচাই করতে গিয়ে দেখলাম তিন লাখ, পাঁচ লাখ, সাত লাখ টাকার জিনিস ১৫ লাখ টাকা হয়ে গেলো।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ শামীম হাসান বলেন, নিজেরাই হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা কেনার পরিকল্পনা যখন বাতিল হয়ে গেলো, সে সময় অস্ট্রেলিয়া থেকে চমেক ৩৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা আমাদের চারটা হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা পাঠাবে বলেছিলেন। তাতে আমরা কিছুটা আশ্বস্ত হলাম। এরই মধ্যে ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ছাত্ররা এগিয়ে এলেন, তারা আমাদের পোর্টেবল ভেন্টিলেটর দেয়ার কথা বললেন। পোর্টেবল ভেন্টিলেটরের দাম প্রায় ৮-৯ লাখ টাকা। আমরা এটি নিয়ে স্টাডি করলাম, এটি দিয়ে অক্সিজেন ফ্লো দেয়া যায়। এখন আমরা ১০টি পোর্টেবল ভেন্টিলেটর পেয়েছি। ঢাকা থেকে চারটি হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা এসেছে। অস্ট্রেলিয়া থেকে আরেকজন ১০টি পাঠাচ্ছেন। সর্বশেষ জিয়া করিম আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন, তিনি আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন, আমাদের কী লাগবে? তখন আমরা একটি মিটিং করলাম। মিটিং করে যে সমস্ত যন্ত্রপাতি তার একটি লিস্ট করলাম, সে লিস্ট জিয়া করিমকে পাঠানো হয়েছে। জিয়া করিম স্থানীয় একটি গ্রুপের মাধ্যমে জিনিসগুলো কিনে আমাদের অনুদান হিসেবে দিচ্ছেন। আমি সৌভাগ্যবান যে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ হিসেবে সারাবিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে চমেকের সাবেক ছাত্ররা আমাদের সাথে যোগাযোগ করছেন। তারা আমাদের সাহায্য করতে চাচ্ছেন, যেন আমরা সুস্থ থাকি। নিজেরা সুস্থ থেকে জনগণের সেবা করতে পারি।

ডা. জিয়া করিম বলেন, আমরা যখন দেখলাম চট্টগ্রামের পরিস্থিতি খারাপ হতে শুরু করলো, তখন একটি মিটিং করলাম, মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত ছিল আমরা কিছু টাকা তুলবো, টাকা তুলে কীভাবে কোভিড-১৯ সিচুয়েশনে চমেককে সহায়তা করা যায়। তখন একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হলো। আমরা ডা. মিজান, ডা. শামীম ও ডা. কাজলের সঙ্গে যোগাযোগ করে কাজ করছি। পুরোদমে টাকা তোলা শুরু করি, আমাদের বাজেট ছিলো হান্ড্রেড থাউজেন্ড ডলার। ওই টাকা আমাদের জোগাড় হয়ে গেছে। এখন আমরা আশা করছি এটা আমরা আরও একটু বাড়াতে পারবো। লোকজন সাহায্য করতে চাচ্ছে। মাঠের পর্যালোচনা থেকে আমরা যেটা অনুধাবন করলাম। চট্টগ্রামে এখন যেটা প্রয়োজন সেটা হলো হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা। পরে আমরা এসব কেনার জন্য বাংলাদেশে যোগাযোগ শুরু করি। ইতোমধ্যেই একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমরা চুক্তি করেছি। চারটা হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা কেনার ২৫ শতাংশ টাকা আমরা ভলেন্টারি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠনকে দিই। আগামী ১০ দিনের মধ্যে এগুলোর ডেলিভারি হবে। এর মধ্যে আরও অনেকে আছে যারা হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা সহায়তা করতে ইচ্ছুক।

তিনি বলেন, শুধু হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা হলেই হবে না, আমাদের দেখতে হবে যে আইসিইউ সাপোর্ট আছে কি-না? আইসিইউ বেড আছে কি-না? এরপর আমরা সিদ্ধান্ত নেবো, আমরা কি আরও হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা দেব, নাকি অন্য কিছু। ডা. কাজন আরও কিছু জিনিস চেয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে অক্সিজেন কনসেনট্রেটর, এন৯৫ মাস্ক, পিপিই, পালস অক্সিমিটারসহ আরও কিছু। পরবর্তী ধাপে সেগুলোর ব্যবস্থা আমরা করবো। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল, মা ও শিশু হাসপাতালেও দেয়া যাবে। কিছু ফিল্ড হাসপাতাল হচ্ছে সেখানে হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা দেয়া না গেলেও রেগুলার অক্সিজেন দিয়ে আমরা সাহায্য করতে পারবো।

আইসিইউ নিয়ে চমেক হাসপাতালের পরিস্থিতি তুলে অধ্যক্ষ শামীম হাসান বলেন, যখন করোনা পরিস্থিতি শুরু হয়নি, তখন আমাদের জেনারেল আইসিইউ ছিলে ১২টি বেডের, পেরিট্রিক আইসিইউ ছিল ১২টি বেডের, কার্ডিয়াক সার্জারিতে আট বেড, কার্ডিয়াক মেডিসিনে ১২ বেড। এখন যখন আমরা করোনা ওয়ার্ড করলাম, সেখানে আমাদের ১০টি আইসিইউ বেডের সংযোজন করা হয়। এসময় সকল সুবিধাসহ ভেন্টিলেটর ছিল চারটি, এর মধ্যে টিকে গ্রুপ থেকে পেয়েছি ১০টি, ইয়ং ওয়ান কর্মকর্তা ফজলে রাব্বি ২০টি হাইকোয়ালিটি বেড দিয়েছেন, সেগুলো আইসিইউ বেডের মতই।

বৈঠকের শেষ পর্যায়ে ডা. বি এম আতিকুজ্জামান জানান, করোনা পরিস্থিতিতে চট্টগ্রামকে আরও বড় পরিসরে সহায়তার জন্য তারা পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছেন। স্বল্প সময়ের মধ্যে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসবে।

আজ মাধ্যমিক ও কারিগরিতে যেসব ক্লাস

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় টেলিভিশনে পাঠদান কার্যক্রম সম্প্রচার শুরু হয়েছে। ছুটির দিন বাদে অন্যান্য দিনে জাতীয় সংসদ টেলিভিশনে মাধ্যমিকের বিভিন্ন স্তরে পাঠদান সম্প্রচার করা হচ্ছে। বুধবার (২৪ জুন) দুপুরে মাধ্যমিকে ৫টি ও কারিগরির তিনটিটিসহ মোট ৮টি বিষয়ের ক্লাস প্রচার করা হবে।

গত শনিবার মাধ্যমিক ও কারিগরি স্তরের চলতি সপ্তাহের ক্লাস রুটিন প্রকাশ করা হয়েছে। এতে মাধ্যমিকে ও কারিগরির ২১ থেকে ২৫ জুন পর্যন্ত যেসব ক্লাস সম্প্রচার করা হবে তা উল্লেখ করা হয়েছে।
বুধবার মাধ্যমিকের ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির বিভিন্ন বিষয়ের পাঁচটি ক্লাস করানো হবে। দুপুর ২টা ৩৫ মিনিট থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৪টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত স্টুডিওতে ধারণ করা এসব ক্লাস সম্প্রচারিত হবে। তবে এর আগে দুপুর ২টা ৩০ মিনিট থেকে কারিগরি শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু হয়ে ৩টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত চলবে।

ক্লাস রুটিনে বলা হয়েছে, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তার আওতাধীন প্রতিষ্ঠান এবং সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান ও শ্রেণি শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের ‘আমার ঘরে আমার স্কুল’ অনুষ্ঠান সম্পর্কে অবহিত করবেন। জাতীয় সংসদ অধিবেশন পরিচালনা হওয়ার কারণে মাধ্যমিক পর্যায়ের ক্লাস সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে। বিশেষ প্রয়োজনে ক্লাস রুটিন পরিবর্তন হতে পারে। আগামী সপ্তাহে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) ওয়েবসাইটে নতুন ক্লাস রুটিন প্রকাশ করা হবে।

প্রতিটি ক্লাস ২০ মিনিট করে প্রচার করা হচ্ছে। তার সঙ্গে প্রতিদিনের শিক্ষার্থীদের জন্য হোমওয়ার্ক (বাসার কাজ) দেয়া হবে। পরদিন তা টেলিভিশনের স্ক্রিনে সঠিক উত্তরগুলো দেখানো হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পর শিক্ষার্থীদের এসব বাসার কাজের খাতা মূল্যায়ন করে নম্বর দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে মাউশি।

পাশাপাশি টেলিভিশনে প্রচার হওয়া সব ক্লাস কিশোর বাতায়নে দেয়া হবে। শিক্ষার্থীরা যেকোনো সময়ে তা দেখতে পারবে। সেখানে নানা ধরনের কুইজের মাধ্যমেও শিক্ষার্থীরা খেলার ছলে শিখতে পারবে।


মাধ্যমিকে টেলিভিশন ক্লাসে আজ যা থাকছে

ষষ্ঠ শ্রেণির গণিত বিষয়ের ক্লাস দুপুর ২টা ৩৫ মিনিট থেকে ২টা ৫৫ মিনিট পর্যন্ত, সপ্তম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দুপুর ২টা ৫৫ মিনিট থেকে ৩টা ১৫ মিনিট, অষ্টম শ্রেণির ইংরেজি ক্লাস ৩টা ১৫ মিনিট থেকে ৩টা ৩৫ মিনিট পর্যন্ত, নবম শ্রেণির জীববিজ্ঞান ক্লাস ৩টা ৩৫ মিনিট থেকে ৩টা ৫৫ মিনিট পর্যন্ত, দশম শ্রেণির গণিত বিষয়ের ক্লাস ৩টা ৫৫ মিনিট থেকে বিকেল ৪টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত প্রচার করা হবে।

কারিগরি স্তরে নবম শ্রেণির জেনারেল ইলেকটনিক্স ক্লাস দুপুর ২টা ৩০ মিনিট থেকে ২টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত, দুপুর ২টা ৫০ মিনিট থেকে ৩টা ১০ মিনিট পর্যন্ত দশম শ্রেণির পোল্ট্রি রিয়ারিং অ্যান্ড ফার্মিং এবং ৩টা ১০ মিনিট থেকে ৩টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত দশম শ্রেণির মেশিন ট্যুলস অপারেশন ক্লাস সম্প্রচার করা হবে।

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

আজকের দেশ সংবাদ . Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget