জুলাই 2022
91 অন্যান্য 51 অর্থনীতি 24 আইন ও আদালত 76 আন্তর্জাতিক 568 এক ঝলক 3 কক্সবাজার 1 কবিতা 22 কিশোরগঞ্জ 4 কুড়িগ্রাম 6 কুমিল্লা 1 কুষ্টিয়া 3 কৃষি 105 কৃষি ও প্রকৃতি 10 ক্রিকেট 1 খাগড়াছড়ি 73 খেলাধুলা 43 গণমাধ্যম 12 গাইবান্ধা 1 গাজীপুর 17 চট্টগ্রাম 5 চাঁদপুর 5 চাঁপাইনবাবগঞ্জ 2 চুয়াডাঙ্গা 14 জয়পুরহাট 1 জাতীয় 3 জামালপুর 1 জোকস 6 ঝনিাইদহ 246 ঝালকাঠি 12 ঝিনাইদহ 4 টাঙ্গাইল 44 ঠাকুরগাঁও 39 ঢাকা 1 থী 3 দিনাজপুর 4764 দেশজুড়ে 42 ধর্ম 3394 নওগাঁ 14 নাটোর 2 নারায়ণগঞ্জ 1 নিহত ২ 1 নীলফামারীর 2 নেত্রকোনা 1 নোয়াখালী 3 পঞ্চগড় 4 পিরোজপু 2 প্রকৃতি 2763 প্রথম পাতা 23 প্রবাস 1 ফরিদপুর 17 ফিচার 8 ফুটবল 1 ফেনী 94 বগুড়া 2 বলিউড 58 বাগমারা 82 বিএমএসএফ 31 বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 52 বিনোদন 51 বেনাপোল 2 ব্রাক্ষণবাড়িয়া 1 ব্রাহ্মণবাড়িয়া 51 ভিডিও 18 ভোলা 8 ভ্রমণ 59 ময়মুনসিংহ 1 মাগুরা 1 মাদারীপু 2 মাদারীপুর 1 মানিকগঞ্জ 1 মেহেরপুর 495 যশোর 5 রংপুর 103 রাজনীতি 3 রাজবাড়ী 95 রাজশাহী 3 লক্ষ্মীপুর 24 লাইফস্টাইল 2 লালমনিরহা 41 শিক্ষা 1 শ্রীপুর 891 সকল জেলা 2 সাতক্ষীরা 9 সিরাজগঞ্জ 3 সিলেট 63 সুনামগঞ্জ 31 স্বাস্থ্য 4 হবিগঞ্জ 1 হলিউড 10 bmsf

যেখানে একবিন্দুতে সাকিবের সঙ্গী সোফি ডিভাইন

অনলাইন ডেস্ক : সাকিব আল হাসান – বাংলাদেশ ক্রিকেটের পোস্টারবয়৷ বর্তমানে তিন ফরম্যাটেই যিনি আছেন সেরা তিন অলরাউন্ডারের র‍্যাংকিংয়ে।

সর্বকালের সেরা টি-২০ অলরাউন্ডারের তালিকায় আছেন তিনে ! আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে ৯৯ ম্যাচ খেলা সাকিব এই ফরম্যাটের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীও বটে।এতদিন ধরে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের একটি রেকর্ড একাই দখলে রেখেছিলেন বাংলার ক্রিকেটের নবাব। গতকাল তার সেই রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছে এক নারী ক্রিকেটার!

সোফি ডিভাইন – নিউ জিল্যান্ড নারী দলের অধিনায়ক। নারী ক্রিকেটে বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডারদের একজন। জাতীয় হকি দল থেকে ক্রিকেটে আসা ডিভাইনের একজন পুরোদস্তুরবোলার থেকে শীর্ষ অলরাউন্ডার হয়ে ওঠার গল্পটা দারুণ। সেই ডিভাইন এখন টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার এবং সর্বকালের সেরা তালিকায় আছেন দুইয়ে।

গতকাল কমনওয়েলথ গেমস ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৪৮ রান ও ৩ উইকেট নিয়ে হোয়াইট ফার্নসদের কাপ্তান অনন্য এক রেকর্ডে হয়েছেন সাকিবের সঙ্গী! আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ২০০০ রান এবং ১০০ উইকেট নেয়া দুই ক্রিকেটার এখন সাকিব আল হাসান এবং সোফি ডিভাইন।

১৫০০ রান এবং ১০০ উইকেটের ক্লাবেও আছেন শুধুমাত্র এ দুজন। এসব রেকর্ডের অধিকারী দুজন সাকিব ৯৯ ও ডিভাইন ১০৩ ম্যাচ খেলেছেন।তবে ২৫০০ রান এবং ১০০ উইকেটের ক্লাবে একমাত্র ক্রিকেটার সোফি ফ্রাঞ্চেস মোনিকা ডিভাইন! আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ২০০০+ রান এবং ১০০+ উইকেটঃ২৬৪০ রান, ৩০ এভারেজ ও ১২৪ স্ট্রাইক রেট

১০১ উইকেট, ১৮ এভারেজ ও ৬.৪ ইকোনমি সাকিব আল হাসান

২০১০ রান, ২৩ এভারেজ ও ১২১ স্ট্রাইক রেট১২১ উইকেট, ২০ এভারেজ ও ৬.৭ ইকোনমি


নওগাঁয় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) এর ১০ম বর্ষপূর্তি উদযাপন

ষ্টাফ রিপোর্টার, নওগাঁ : শনিবার দুপুরে নওগাঁর প্যারীমোহন সাধারণ গ্রন্থাগার হলরুমে কেক কেটে বিএমএসএফ এর ১০ম জন্মদিন পালন করা হয়।

বিএমএসএফ নওগাঁ জেলা শাখার সভাপতি মো. মোফাজ্জল হোসেন এর  সভাপতিত্বে অুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি এবং জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ও নওগাঁ জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি এ্যাডভোকেট তোফাজ্জল হোসেন।

নওগাঁয় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) এর ১০ম বর্ষপূর্তি উদযাপন

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম একটি সাংবাদিক বান্ধব সংগঠন। এই সংগঠন সাংবাদিকদের কল্যাণে কাজ করে আসছে। এবং তিনি বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম নওগাঁ জেলা শাখার কোন সাংবাদিক যদি তথ্য সংগ্রহে কাজে মিথ্যা মামলার সম্মুখীন হন তাহলে তিনি নিজ উদ্যোগে তাকে সার্বিক সহযোগিতার কথা বলেন।

এছাড়াও বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম বিএমএসএফ এর কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি ও নওগাঁ জেলা শাখার সভাপতি সাংবাদিক মোফাজ্জল হোসেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি সময় টিভির স্টাফ রিপোর্টার এম আর রকি, নওগাঁ জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক এস এম আজাদ হোসেন মুরাদ, উত্তরাঞ্চল উন্নয়ন ফোরামের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান প্রমুখ।

নওগাঁয় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) এর ১০ম বর্ষপূর্তি উদযাপন

১৫ জুলাই ২০১৩ খ্রিস্টাব্দে এ সংগঠনটির জন্ম হয়। হাঁটিহাঁটি পা করে আজ ১০ বছরে পদার্পণ করছে। অতি অল্পসময়ের মধ্যে সংগঠনটি সাংবাদিক সমাজের মন জয় করে নিয়েছে। শুধু তাই নয় সংগঠনটি সারাদেশে জেলা, উপজেলা ও থানা পর্যায়ে বিস্তার লাভ করেছে। এতে করে সাংবাদিকদের একটি বৃহৎ সংগঠনে পরিণত হয়েছে। আমরাই সাংবাদিক নির্যাতন নিপীড়ন বন্ধ করার কথা বলি।

নওগাঁয় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) এর ১০ম বর্ষপূর্তি উদযাপন


যেখানেই সাংবাদিক নির্যাতন নিপীড়ন হয় সেখানেই আমরা প্রতিবাদ প্রতিরোধ গড়ে তুলি। তাই আসুন কে বড় সাংবাদিক কে ছোট সাংবাদিক তা নির্ণয় না করে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম এক হয়ে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করি। মনে রাখতে হবে আমরা সবাই গণমাধ্যমের। তাহলেই ১৪ দফা দাবী বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে।


আলোচনা শেষে বিএমএসএফ এর লগো সম্বলিত ১০ পাউন্ডের বিশাল আকৃতির কেক কাটা হয় এবং রং-বেরঙের আতশবাজি ফোটানো হয়। এসময় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম বিএমএসএফ নওগাঁ জেলা শাখা ও উপজেলা শাখার নেতৃবৃন্দ। প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।




তালাকে শীর্ষে রাজশাহী, বিধবা ও বিপত্নীকে ভরা রংপুর

আজকের দেশসংবাদ ডেস্ক : জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২২ এর প্রকাশিত প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, সারাদেশে বিয়ে বিচ্ছেদ বা তালাকের ঘটনা বেশি রাজশাহীতে। অন্যদিকে দেশের অন্যান্য বিভাগগুলোর মধ্যে সংসার টিকিয়ে রাখার শীর্ষে রয়েছে ররিশাল। তথ্য বলছে এ বিভাগের মানুষ বেশি সাংসারিক।

অন্যদিকে বিধবা ও বিপত্নীকের সংখ্যা বেশি রংপুরে। আর দাম্পত্য সম্পর্ক থেকে বিচ্ছিন্ন বেশি খুলনায়।

পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের আওতায় বিবিএস-এর মাধ্যমে বাস্তবায়িত প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর প্রাথমিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

বিবিএসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ৮ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ জন, নারীর সংখ্যা ৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন এবং হিজড়া জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ১২ হাজার ৬২৯ জন।

প্রতিবেদনে দেখা গেছে, বরিশালে ২৭.২০ শতাংশ অবিবাহিত, বর্তমানে বিবাহিত ৬৬.৬৬ শতাংশ, বিধবা বা বিপত্নীক ৫.৫৪ শতাংশ, তালাকপ্রাপ্ত ০.২৯ শতাংশ এবং দাম্পত্য বিচ্ছিন্ন ০.৩১ শতাংশ।

চট্টগ্রামে ৩২.৫৭ শতাংশ অবিবাহিত, বর্তমানে বিবাহিত ৬১.৬৭ শতাংশ, বিধবা বা বিপত্নীক রয়েছে ৫.১৪ শতাংশ, তালাকপ্রাপ্ত ০.৩০ শতাংশ এবং দাম্পত্য বিচ্ছিন্ন রয়েছে ০.৩২ শতাংশ।

ঢাকায় ২৮.৯৩ শতাংশ অবিবাহিত, বর্তমানে বিবাহিত ৬৫.৬৩ শতাংশ, বিধবা বা বিপত্নীক রয়েছে ৪.৬৬ শতাংশ, তালাকপ্রাপ্ত ০.৪০ শতাংশ এবং দাম্পত্য বিচ্ছিন্ন রয়েছে ০.৩২ শতাংশ।

খুলনায় ২৪.৫২ শতাংশ অবিবাহিত, বর্তমানে বিবাহিত ৬৮.৮৫ শতাংশ, বিধবা বা বিপত্নীক ৫.৬২ শতাংশ, তালাকপ্রাপ্ত ০.৫৫ শতাংশ এবং দাম্পত্য বিচ্ছিন্ন ০.৪৬ শতাংশ।
 
ময়মনসিংহে ২৭.৭৫ শতাংশ অবিবাহিত, বর্তমানে বিবাহিত ৬৫.৭৪ শতাংশ, বিধবা বা বিপত্নীক ৫.৭৬ শতাংশ, তালাকপ্রাপ্ত ০.৪০ শতাংশ এবং দাম্পত্য বিচ্ছিন্ন ০.৩৫ শতাংশ মানুষ।

রাজশাহীতে অবিবাহিতের সংখ্যা ২৪.৩৮ শতাংশ। তবে বিবাহিতের সংখ্যায় ছাড়িয়ে গেছে সকল বিভাগকে। ৬৮.৯৭ শতাংশ বিবাহিত রাজশাহীতে। বিধবা বা বিপত্নীক রয়েছে ৫.৬৬ শতাংশ, তবে তালাকের হারও বেশি রাজশাহীতে, যা ০.৬১ শতাংশ এবং দাম্পত্য বিচ্ছিন্ন ০.৩৭ শতাংশ মানুষ।
 
অন্যদিকে রংপুরে ২৫.৭৮ শতাংশ অবিবাহিত, বর্তমানে বিবাহিত ৬৭.৬৫ শতাংশ, বিধবা বা বিপত্নীক ৫.৮৪ শতাংশ, তালাকপ্রাপ্ত ০.৩ শতাংশ এ৮বং দাম্পত্য বিচ্ছিন্ন ০.৩৫ শতাংশ মানুষ।

সব বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অবিবাহিত সিলেটে। যা ৩৭.৭৭ শতাংশ অবিবাহিত, বর্তমানে বিবাহিত ৫৫.৫৯ শতাংশ, বিধবা বা বিপত্নীক ৫.৮১ শতাংশ, তালাকপ্রাপ্ত ০.৪৩ শতাংশ এবং দাম্পত্য বিচ্ছিন্ন ০.৩৯ শতাংশ মানুষ।

দেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন

আজকের দেশ সংবাদ ডেস্ক : বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ আট কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ জন ও নারীর সংখ্যা আট কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী ১২ হাজার ৬২৯ জন। 

বুধবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রথম ডিজিটাল ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২’-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশনা অনুষ্ঠানে এ ফলাফল জানানো হয়। 

সারাদেশে গত ১৫ জুন একযোগে শুরু হয় জনশুমারি ও গৃহগণনা কার্যক্রম। গত ২১ জুন জনশুমারি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলায় বন্যা শুরু হওয়ায় এসব জেলায় শুমারি কার্যক্রম ২৮ জুন পর্যন্ত চলে।

বিবিএস প্রতিবেদনে দেখা যায়, স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম শুমারিতে দেশের জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি ১৫ লাখ। এরপর ১৯৮১ সালে জনশুমারি অনুষ্ঠিত হয়। ওই সময় মোট জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৮ কোটি ৭১ লাখ ১৯ হাজার ৯৬৫ জনে। ১৯৯১ সালে দেশে মোট জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১০ কোটি ৬৩ লাখে।

২০০১ সালে চতুর্থ আদমশুমারি ও গৃহগণনা করা হয়, এসময় জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১২ কোটি ২৪ লাখ। ২০১১ সালে অনুষ্ঠিত পঞ্চম জনশুমারিতে দেখা যায়, দেশের জনসংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৪ কোটি ৪০ লাখ। ষষ্ঠ ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এ বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন।

বিবিএস-এর প্রতিবেদনে দেখা গেছে, দেশে মোট তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী ১২ হাজার ৬২৯ জন। বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ২২ শতাংশ, এক দশক আগে যা ছিল ১ দশমিক ৪৬ শতাংশ। দেশে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে জনসংখ্যা ঘনত্বের হার ১ হাজার ১১৯ জন এক দশক আগে যা ছির ৯৭৬ জন। 

এছাড়া ৯৮ জন পুরুষের বিপরীতে নারীর সংখ্যা ১০০ জন। ১০ থেকে তার বেশি বয়সি জনগোষ্ঠীর মধ্যে ২৮ শতাংশ অবিবাহিত এবং বিবাহিত ৬৫ শতাংশ। মোট জনংখ্যার ৯১ দশমিক ০৪ শতাংশ মুসলিম, হিন্দু ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ। দেশে মোট সাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এছাড়া প্রতিবন্ধিতার হার ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ।

নওগাঁয় অটোরিকশা ধাক্কায় মানষিক ভারসাম্যহীন বৃদ্ধের মৃত্যু

আতাউর শাহ্, নওগাঁ: নওগাঁর মান্দায় ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার ধাক্কায় আকিম উদ্দিন শাহ (৬৮) নামে এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার ফেরিঘাট-নিয়ামতপুর সড়কের ডাক-বাংলোর পাশে এ দূর্ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার পর অটোরিকশার চালক পলাতক রয়েছে। নিহত আকিম উদ্দিন শাহ উপজেলার চকউলি গ্রামের মৃত আব্দুল্লাহ শাহের ছেলে।

থানা সূত্রে জানা যায়, নিহত আকিম উদ্দিন শাহ একজন মানষিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তি। তিনি গত কয়েকদিন থেকে ডাক-বাংলোর আশাপাশে ঘুরাঘুরি করছিল। পরিবারের সদস্যদের সাথে তেমন যোগাযোগ ছিল না। হঠাৎ করে মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে ডাক-বাংলোর পাশে রাস্তা পার হচ্ছিলেন। এসময় ফেরিঘাট থেকে আসা একটি অটোরিকশা তাকে চাপা দিয়ে রাস্তার নিচে উল্টে যায়। এতে বৃদ্ধ ঘটনাস্থলেই মারা যান। আর অটোরিকশাটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়।

সত্যতা নিশ্চিত করে মান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ শাহিনুর রহমান বলেন, সংবাদ পাওয়ার সাথে সাথেই খোঁজ নিয়ে নিহতের পরিবারের সাথে যোগাযোগ করা হয়। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোন অভিযোগ না থাকায় মরদেহ তাদের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

 
নওগাঁর আত্রাইয়ে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে এক লক্ষাধিক টাকা অর্থদন্ড

নাজমুল হক নাহিদ, (আত্রাই) নওগাঁ : নওগাঁর আত্রাইয়ে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে এক লক্ষ তিন হাজার টাকা অর্থদন্ড করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার ভোঁপাড়া ইউনিয়নের ভোঁপাড়া গ্রাম ও সোনাইডাঙ্গা ব্রিজ সংলগ্ন স্থানে অভিযান চালান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইকতেখারুল ইসলাম। এতে পরিবেশ সংরক্ষন আইন ১৯৯৫ মোতাবেক উপজেলার ভোঁপাড়া গ্রামের আক্তারুল আলম ও গাইবান্ধা জেলার গাইবান্ধা সদরের আব্দুল লতিফকে ৫০ হাজার করে ১ লক্ষ টাকা অর্থদন্ড দেন । অপরদিকে মৎস্য আইন ১৯৫০ অনুসারে উপজেলার সোনাইডাঙ্গা গ্রামের মঞ্জু হোসেনকে ৩ হাজার টাকা অর্থদন্ড দেন ।

জানা যায়, বিভিন্ন গ্রাম হতে পুরাতন ব্যাটারী কিনে উপজেলার ভোঁপাড়া গ্রামে পোড়াচ্ছিলেন ওই দুই ব্যাক্তি। পুরাতন ব্যাটারি পোড়ানোয় দুর্গন্ধে গ্রামের মানুষ অতিষ্ট হয়ে ইউএনও বরাবর অভিযোগ দিলে পরিবেশ দুষণ হওয়ায় পরিবেশ সংরক্ষন আইনে দুজনকে অর্থদন্ড দেন। সেইসাথে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ব্যাটারী পোড়ানোর যাইগা পরিস্কার করে এলাকা ছেরে চলে যেতে নির্দেশ দেন। অপরদিকে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২২ এর কর্মসূচির অংশ হিসাবে উপজেলার ভোঁপাড়া ইউনিয়নের সোনাইডাঙ্গা ব্রিজ সংলগ্ন স্থানে অবৈধ জাল দিয়ে মাছ ধরার দায়ে এক জনকে তিন হাজার টাকা অর্থদন্ড করা হয়। সেইসাথে প্রায় এক লক্ষ টাকার অবৈধ জাল পোড়ানো হয়।


নওগাঁর আত্রাইয়ে রাত ৮টার পর দোকান বন্ধের নির্দেশ অমান্য, ২জনকে জরিমানা

নাজমুল হক নাহিদ, (আত্রাই) নওগাঁ : নওগাঁর আত্রাইয়ে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে সরকারের পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী রাত আটটার মধ্যে দোকানপাট বন্ধে অভিযান চালিয়েছেন সহকারী কমিশনার ভূমি ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট কাজী মোহাম্মদ অনিক ইসলাম।


 সোমবার ২৫ জুলাই রাত আটটার পর উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বাজারে অভিযান চালান সহকারী কমিশনার ভূমি ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট।

অভিযান পরিচালনাকালে উপজেলার নওদুলি বাজারে অভিযানে মোবাইল কোর্টে পরিচালনা করে দুই ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে শ্রম আইনে দুই হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।

এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট কাজী মোহাম্মদ অনিক ইসলাম বলেন, বিশ্বব্যাপী জালানির মূল্যবৃদ্ধি জনিত বিদ্যমান পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের নিমিত্তে সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী রবিবার রাত্রি আটটার পর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান অব্যাহত রয়েছে। উপজেলার নওদুলী বাজারে বিদ্যুৎ জালিয়ে রেখে দোকান খুলে রাখার দায়ে দু’টি দোকানে মোবাইল কোর্ট বসিয়ে শ্রম আইনে দুই হাজার টাকা করে অর্থদন্ড করা হয়েছে।

 

আমরা কিছু তরুণকে পরখ করে নিতে চাই  : সুজন

খেলাধুলা ডেস্ক : মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মুশফিকুর রহিমকে কি সত্যিই বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে? নাকি বিশ্বকাপের আগে পরীক্ষানিরীক্ষা তথা তরুণদের যাচাই বাছাই করা এবং তাদের দিয়েই বিশ্বকাপে দল সাজানোর চিন্তাভাবনা করছে বিসিবি ?- এমন প্রশ্ন সকল ক্রীড়াপ্রেমীর মনেই উকি ঝুকি দিচ্ছে।

এই প্রশ্ন করা হয়েছিল বাংলাদেশে ক্রিকেট বোর্ডের অন্যতম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজনের কাছে। বিসিবির অন্যতম শীর্ষকর্তা সুজনের জবাব, ‘আসলে এটা বলা যায় না। আমরাতো দল ঘোষণার দিন জানিয়ে দিয়েছি মাহমুদউল্লাহ ও মুশফিককে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও যোগ করেন, ‘এখানে ভাবার কোনো কারণ নেই আমরা তাদের বাইরে রেখে তরুণদের দিয়ে কোনোরকম পরীক্ষানিরীক্ষা চালাতে যাচ্ছি। বিশ্বকাপের এত আগে সেটা করা, ভাবা বা বলাও ঠিক নয়।

তাই যদি হয়, তাহলে কি শুধুই তাদের বিশ্রাম দেওয়া? সুজনের জবাব, ‘নাহ! তাও না। আসলে আমরা কোনো পরীক্ষা না চালিয়ে কিছু তরুণকে পরখ করে নিতে চাই। অনেকে মনে করেন, অফফর্মের প্লেয়ারদের ফর্মে ফেরাতে জিম্বাবুয়ে হতে পারে সম্ভাব্য সেরা পছন্দ। আমরা মনে করি তরুণদের যাচাই বাছাই করার ক্ষেত্রেও জিম্বাবুয়ে হতে পারে শ্রেয়তর বিকল্প। তাই আমরা তাদের দেখতেই জিম্বাবুয়ে ট্যুরকে বেছে নিয়েছি।

বিসিবির এ করিৎকর্মা পরিচালককের কথায় পরিষ্কার, টিম ম্যানেজমেন্ট চাচ্ছে তিন সিনিয়র সাকিব, রিয়াদ ও মুশফিকের অনুপস্থিতিতে তরুণরা আসলে কী করেন?- সেটি দেখে নিতে। তাই তো তিনি বলছেন ‘আপনি সাকিব, মুশফিক ও রিয়াদকে দলে রেখে তরুণদের পারফরমেন্স যাচাই করতে পারবেন না। কারণ তরুণরা তখন নিজেদের মেলে ধরার সুযোগ কম পাবে। ঐ তিন অপরিহার্য্য সদস্যরা একাদশের বাইরে থাকলে বাকিদের নিজেকে মেলে ধরার সুযোগ ও ক্ষেত্র বাড়বে।

বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান আরও যোগ করেন, ‘আমরা ক্রিকেটের এ ফরম্যাটে জিতি না। বেশিরভাগই হারি। তাই আমাদের চিন্তাভাবনা হলো ছেলেরা খেলুক। হার-জিত মাঠে হবে। আমরা দেখতে পারবো, তরুণদের সামর্থ্য আসলে কী? তারা কি পারে, কতটা পারে?- তাও জানা হবে।

যদি তরুণরা উৎরে যায়, তাহলে একটা নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে। এটা সত্য যে আমাদের এখন সামনে আগানো ছাড়া পথ নেই। আমরা এখনও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ১০-১১ নম্বরে আছি। এত নিচে থাকলে তো চলবে না। এখান থেকে সামনে আগানোর চিন্তা করতে হবে। সে উত্তরণে তরুণ ও নবীনদের কার্যকর ভূমিকা জরুরী। তরুণদের সামনে এগিয়ে আসার পথটা আমাদেরই করে দিতে হবে।

আমরা অনেক সময় অনেক কথাই বলি। পরিসংখ্যান না জেনে তথ্য উপাত্ত না ঘেটে বলে দেই। কেউ কেউ যেমন নাজমুল হোসেন শান্তর ব্যাপারে কথা বলি। কিন্তু মাথায় আনি না শান্ত আমাদের একমাত্র ব্যাটার, যার বিপিএলে আছে দুইটি সেঞ্চুরি। আমি জয়-পরাজয় নিয়ে ভাবিনা। চাই দল ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলবে।

৪ লাখ টাকার নাটক ১৫ কোটি টাকার মামলা

অনলাইন ডেস্ক : চলতি বছর ভালোবাসা দিবসে বাংলাভিশনে প্রচারিত হয় মাহবুব, তাসনিয়া ফারিন নাটকশেষ গল্পটা তুমিই সুকন্যা দত্তের রচনায় এর চিত্রনাট্য নির্মাণ করেছেন অনন্য ইমন। এর বাজেট প্রায় লাখ। অথচ এই নাটকটি বানাতে গিয়ে বণ্যপ্রাণি আইন লঙ্ঘন করায় ১৫ কোটি টাকার মামলা হয়েছে পরিচালকের বিরুদ্ধে।

তৌসিফ মাহবুব, তাসনিয়া ফারিন ছাড়াও নাটকটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন  মিলি মুন্সি, পাপিয়া, আরেফিন, জারা ইসলাম প্রমুখ। টিভিতে প্রচারের পর ২৪ মার্চ এটি উন্মুক্ত হয় সিডি চয়েসের ইউটিউব চ্যানেলে।

নাটকের একটি দৃশ্যে খাঁচাবন্দী টিয়া পাখি দেখানোর অভিযোগে নির্মাতার বিরুদ্ধে ১৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করে উচ্চ আদালতে মামলা করেছে সরকারের পরিবেশ বন মন্ত্রণালয়ের বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, গেল এপ্রিল ২০২২ তারিখে ফেসবুকের মাধ্যমে বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের নজরে আসে বিষয়টি। নথিতে বলা হয়, বন্য প্রাণীকে খাঁচাবন্দি করা, বেচাকেনা করা, প্রদর্শন করা বা জাতীয় অপরাধ সংঘটনে সহায়তা করা, প্ররোচনা প্রদান ইত্যাদিবন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ নিরাপত্তা) আইন ২০১২অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

সিডি চয়েস ড্রামানামে ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত নাটকটিতে খাঁচাবন্দী বন্য প্রাণী প্রদর্শন প্রচলিত আইনে অপরাধ এবং অন্যদেরও সেই অপরাধ করতে উৎসাহিত করছে। 

আর সে কারণে অনন্য ইমনের বিরুদ্ধেবন্য প্রাণী আইন ২০১২ ৩৮(), ৪১ এবং ৪৬ ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছে বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট। নাটকে ১৫ মিনিট আট সেকেন্ড থেকে শুরু হওয়া ৫৩ সেকেন্ডের সময় দৃশ্যটি রয়েছে। আর এই ৪৫ সেকেন্ডের জন্য ক্ষতিপূরণ হিসেবে ধরা হয়েছে ১৫ কোটি টাকা।

এই মামলার সাক্ষী চারজন- অসীম মল্লিক (বন্য প্রাণী পরিদর্শক), মো. আব্দুল্লাহ-আস-সাদিক (বন্য প্রাণী পরিদর্শক), মো. হাফিজুর রহমান (ফরেস্টার) মো. আব্দুল মালেক (জুনিয়র ওয়াইল্ডলাইফ স্কাউট)

এদিকে মামলার বিষয়ে পরিচালক অনন্য ইমন বলেন, ‘নাটকের চিত্রনাট্যে এমন কোনো দৃশ্য ছিল না। যে বাড়িতে শুটিং করেছি সেখানেই ছিল টিয়া পাখিটি, দৃশ্যায়নের সময় মনে হলো নায়ক কোনো একটা কাজ করতে করতে মা বোনের সঙ্গে কথা বললে দৃশ্যটা বেশি বিশ্বাসযোগ্য মনে হবে দর্শকের কাছে। তাছাড়া এখানে পাখিকে আদর করে খাওয়ানো হচ্ছে, এটা নিয়ে আইনি ঝামেলায় পড়ে যাবো, ভাবনাতেই আসেনি।

একই সঙ্গে দৃশ্যটিতে নায়কের মা গাছে পানি দিচ্ছিল, পাখি বন্দী দেখানোয় যদি কপালে তিরস্কার জোটে, তবে গাছে পানি দিতে সবাইকে উৎসাহিত করার জন্য আমার পুরস্কার পাওয়া উচিত। আমার নাটকের বাজেট মাত্র লাখ টাকা, ক্ষতিপূরণ ১৫ কোটি টাকা! পারিবারিক সব সম্পত্তিসহ আমাকে বিক্রি করলেও এত টাকা পাওয়া যাবে না।

এই মামলার অন্যতম সাক্ষী ফরেস্টার মো. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমরা গ্রামীণফোন, দারাজের মতো প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনচিত্রে বন্য প্রাণী আইন ভঙ্গের অভিযোগ এনে মামলা চালিয়ে যাচ্ছি। আমরা চোখ-কান খোলা রাখি সর্বক্ষণ। অনন্য ইমন সাহেব বন্য প্রাণীকে খাঁচাবন্দী দেখিয়ে অপরাধ তো করেছেনই, অন্যদেরও উৎসাহিত করেছেন।

এদিকে, গেল ২৬ জুন ইমনকে আদালতে হাজির থাকতে বলা হয়েছিল। কিন্তু কোরবানির ঈদের নাটকের শুটিং থাকায় তিনি যেতে পারিনি। এরপর আইনজীবী নিয়োগ করে ২১ জুলাই আদালতে হাজির হন নির্মাতা।

তখন বিচারক তাকে আগস্ট হাজির থাকতে বলেছেন। অনিচ্ছাকৃত এই কর্মকাণ্ড আদালতের কাছে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহ্বান জানিয়েছেন এই নির্মাতা।

 

সূত্র- অনলাইন

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

আজকের দেশ সংবাদ . Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget